রাজশাহীর তানোরের বহুল আলোচিত বেসরকারি মহানগর ক্লিনিকের বিরুদ্ধে ফের চিকিৎসায় অবহেলার গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি, ভুক্তভোগী এক নারী এবিষে তানোর থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগে বলা হয়েছে চিকিৎসার নামে ক্লিনিকটি তার শারীরিক ক্ষতি করার পাশাপাশি তাকে আর্থিকভাবেও বিপাকে ফেলেছে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের ১১ জুলাই শুক্রবার সকালে ভুক্তভোগী নারী গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে পরিবারের সদস্যরা তাকে মহানগর ক্লিনিকে নিয়ে যান। সেখানে ভর্তি করার পর তার একাধিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। তবে কয়েক দিনের মাথায় তার শারীরিক অবস্থা আরো জটিল হয়ে পড়ে। একপর্যায়ে রোগীর পরিবারকে রাজশাহী শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয়।
রোগীর স্বজনেরা অভিযোগ করে বলেন, ক্লিনিকের অবহেলায় ভুক্তভোগীর শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হয়। এতে চিকিৎসা ব্যয়সহ প্রায় ২৫ হাজার টাকা ক্ষতি হয়েছে। বর্তমানে তিনি নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন।
ভুক্তভোগীর স্বজনদের দাবি, এ ধরনের ঘটনা ওই ক্লিনিকে নতুন নয়। আগেও বহু রোগীর চিকিৎসা অবহেলার কারণে ভোগান্তির শিকার হয়েছেন। এ নিয়ে এলাকায় ক্ষোভ বিরাজ করছে। তারা সঠিক তদন্ত ও দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি ক্লিনিক বন্ধে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক বাসিন্দা জানান, ইতিপুর্বে একাধিকবার ভুল চিকিৎসার নবজাতকের মৃত্যু, নারী কেলেঙ্কারি ও কর্মচারি মামুনকে দিয়ে অপারেশন করানোসহ নানা অভিযোগ উঠলেও রহস্যজনক কারনে ক্লিনিকের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না।
এ বিষয়ে মহানগর ক্লিনিকের মালিক হেলাল উদ্দিন বলেন, “ছোটখাটো একটা ঘটনা ঘটেছিল। বিষয়টি আমরা মীমাংসা করে নিয়েছি।”
এদিকে অভিযোগের তদন্তকারী কর্মকর্তা তানোর থানার এসআই মাসুদ জানান, “গত শনিবার থানায় উভয়পক্ষ বসেছিল। তারা মীমাংসার পথে এগোচ্ছে।”
তবে ভুক্তভোগীরা জানান, এর আগেও মহানগর ক্লিনিকের বিরুদ্ধে চিকিৎসা অবহেলার একাধিক অভিযোগ রয়েছে। তারা কর্তৃপক্ষের কাছে ক্লিনিকটি বন্ধের দাবি জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (টিএইচও) ডা. বার্নাবাস হাসদাক বলেন, “বিষয়টি আমি শুনেছি। সিভিল সার্জন স্যারের সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের ১১ জুলাই শুক্রবার সকালে ভুক্তভোগী নারী গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে পরিবারের সদস্যরা তাকে মহানগর ক্লিনিকে নিয়ে যান। সেখানে ভর্তি করার পর তার একাধিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। তবে কয়েক দিনের মাথায় তার শারীরিক অবস্থা আরো জটিল হয়ে পড়ে। একপর্যায়ে রোগীর পরিবারকে রাজশাহী শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয়।
রোগীর স্বজনেরা অভিযোগ করে বলেন, ক্লিনিকের অবহেলায় ভুক্তভোগীর শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হয়। এতে চিকিৎসা ব্যয়সহ প্রায় ২৫ হাজার টাকা ক্ষতি হয়েছে। বর্তমানে তিনি নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন।
ভুক্তভোগীর স্বজনদের দাবি, এ ধরনের ঘটনা ওই ক্লিনিকে নতুন নয়। আগেও বহু রোগীর চিকিৎসা অবহেলার কারণে ভোগান্তির শিকার হয়েছেন। এ নিয়ে এলাকায় ক্ষোভ বিরাজ করছে। তারা সঠিক তদন্ত ও দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি ক্লিনিক বন্ধে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক বাসিন্দা জানান, ইতিপুর্বে একাধিকবার ভুল চিকিৎসার নবজাতকের মৃত্যু, নারী কেলেঙ্কারি ও কর্মচারি মামুনকে দিয়ে অপারেশন করানোসহ নানা অভিযোগ উঠলেও রহস্যজনক কারনে ক্লিনিকের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না।
এ বিষয়ে মহানগর ক্লিনিকের মালিক হেলাল উদ্দিন বলেন, “ছোটখাটো একটা ঘটনা ঘটেছিল। বিষয়টি আমরা মীমাংসা করে নিয়েছি।”
এদিকে অভিযোগের তদন্তকারী কর্মকর্তা তানোর থানার এসআই মাসুদ জানান, “গত শনিবার থানায় উভয়পক্ষ বসেছিল। তারা মীমাংসার পথে এগোচ্ছে।”
তবে ভুক্তভোগীরা জানান, এর আগেও মহানগর ক্লিনিকের বিরুদ্ধে চিকিৎসা অবহেলার একাধিক অভিযোগ রয়েছে। তারা কর্তৃপক্ষের কাছে ক্লিনিকটি বন্ধের দাবি জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (টিএইচও) ডা. বার্নাবাস হাসদাক বলেন, “বিষয়টি আমি শুনেছি। সিভিল সার্জন স্যারের সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।